।।বিদ্যাসাগর জন্মজয়ন্তী উপলক্ষ্যে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা স্ক্রিপ্ট।।

দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠানে প্রবেশ
দিবস:
জীবনের কাছে আমাদের অসীম দেনা।এ জীবন আমার নয়।এ ভালোথাকা আমার নিজের কারণে নয়।এ জীবনপথের বাঁকে বাঁকে অসংখ্য যুগপুরুষের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ উষ্ণ আলিঙ্গনের ফল – আজ আমাদের এই বেঁচে থাকা।অসামান্য হৃদয়-বর্ণালীর কোমল প্রবাহ দিয়ে তাঁরা আমাদের জন্য বিছিয়ে রেখেছেন শীতলপাটি।বর্তমান সময়ের একবুক দাবদাহেও এই শীতলপাটির ওম্ চারিয়ে যায় শরীর,মনে। আমরা বেঁচে থাকি , ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচাবার স্বপ্ন দেখি।
পিয়াস:
আমি অনুষ্ঠানের শুভ সূচনায় সভাপতি মহোদয়কে অনুরোধ করবো তাঁর স্বাগতভাষণ দেওয়ার জন্য।
অথবা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান একসঙ্গে থাকলে
এখন সঙ্গীতের সুরসঙ্গমে ঘোষিত হোক আজকের সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার শুভ উদ্বোধন।
পরিবেশনে……..
উদ্বোধনী সঙ্গীত- আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে (রবীন্দ্রসঙ্গীত)
দিবস:
জীবনের কাছে আমাদের অসীম দেনা।এ জীবন আমার নয়।এ ভালোথাকা আমার নিজের কারণে নয়।এ জীবনপথের বাঁকে বাঁকে অসংখ্য যুগপুরুষের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ উষ্ণ আলিঙ্গনের ফল – আজ আমাদের এই বেঁচে থাকা।
পিয়াস:
তাঁরা তাঁদের অসামান্য হৃদয়-বর্ণালীর কোমল প্রবাহ দিয়ে আমাদের জন্য বিছিয়ে রেখে গেছেন শীতলপাটি।বর্তমান সময়ের একবুক দাবদাহেও এই শীতলপাটির ওম্ চারিয়ে যায় শরীর,মনে। আমরা বেঁচে থাকি। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচাবার স্বপ্ন দেখি।
দিবস:
বর্ণপরিচয়ে আমার পুব আকাশে নতুন ভোরে
সূর্য এসে ঘুম ভাঙাবে পর্ণকুটির আলো করে
তুমি আছো বলে আছে কলম আমার বর্শা হয়ে
উপেক্ষিতার বুকে আছো বেঁচে থাকার ভরসা হয়ে।
নৃত্য
–
অসতোমা সদ্গময়,তমসোমা জ্যোতির্গময়/
দ্যাখো আলোয় আলো আকাশ
শিল্পী – অরিজিত সিং
সুরকার- ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত
গীতিকার -শ্রীজাত বন্দ্যোপাধ্যায়
দিবস:
“ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের চরিত্রে প্রধান গৌরব তাহার অজেয় পৌরুষ, তাঁহার অক্ষয় মনুষ্যত্ব, এবং যতই তাহা অনুভব করিব ততই আমাদের শিক্ষা সম্পূর্ণ ও বিধাতার উদ্দেশ্য সফল হইবে, এবং বিদ্যাসাগরের চরিত্র বাঙালির জাতীয়জীবনে চিরদিনের জন্য প্রতিষ্ঠিত হইয়া থাকিবে।”
পিয়াস:
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সম্পর্কে এই উক্তি আর এক মহান মানুষের ,যিনি বাঙালির হৃদয়ে তো বটেই,ভারতবাসীরও হৃদয়ের মানুষ। তিনি রবীন্দ্রনাথ। চরিত্র পূজা বোধহয় একেই বলে।
আবৃত্তি – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-মণিভূষণ ভট্টাচার্য।
দিবস:
বিদ্যার সাগর তুমি বিখ্যাত ভারতে।
করুণার সিন্ধু তুমি, সেই জানে মনে,
দীন যে, দীনের বন্ধু! —উজ্জ্বল জগতে
হেমাদ্রির হেম-কান্তি অম্লান কিরণে
পিয়াস:
একবুক রাতজাগা বিষাদী কথারা আমাকে মাঝে মাঝে অবান্তর প্রশ্ন করে ফ্যালে- “তুই কি করছিস্ আজকাল?” অবান্তর বুঝেও প্রশ্নটাকে এড়াতে পারিনা কিছুতেই! মনে হয় আমারই হৃদয়ে আমি এক পরিযায়ী পাখি; কিছুটা সময় থেকে ফিরে ফিরে আসি কঠোর বাস্তবে। যে বাস্তব আমার চেনা, আবার চেনা নয়।যেখানে আমার বসন্তকাল বুঝে কত কত কোকিল আমাকে গান শোনায়।আমি ভাবি তবে,সে আমার বন্ধু! আমার বসন্তদিনের শেষে সেও উড়ে যায়।আমি চুপ করে পড়ে থাকি আমারই মাঝে।সে আমার হৃদয়পুরে, আমি তার নয়।
দিবস:
এই সময়গুলোতে একমুঠো শান্তি কিংবা স্বস্তির খোঁজে যখন অতীতের গন্ধে গা ভাসাই, তখন আসেন বিদ্যাসাগর ,রবীন্দ্রনাথ,বিবেকানন্দ… আরও কত কত জন…
দিবস:
তাঁদের দিন শেষ হয়ে যায়,শেষ হয়ে আসে একটা শতাব্দীর ইতিহাস।
কিন্তু আমাদের উপর থেকে যায় উত্তরাধিকার। দায়িত্ব তো ফুরোয় নি।সেই দায়িত্ব বয়ে নিয়ে চলবো না কি আমরা? কোথায়
তাঁরা ভুল করেছিলেন কতটুকু, কেবলমাত্র তার হিসেব নিতে গিয়ে কি সময় বইয়ে দেব আমরা?
পিয়াস:
নাকি সারাজীবন যে মানুষটির তপস্যা ছিল মানবতার, তপস্যা মুক্তির।সেই মুক্তিপথের যোদ্ধা হয়ে আজও লড়ে যাবো,কেবল মানবতার স্বার্থে।
দিবস:
আচ্ছা ,বলুন তো আপনারা এক অর্থে আজ আমরা স্বাধীন বটে। কিন্তু কোথায় সেই মুক্তি, জীবনের মুক্তি, মানুষের মুক্তি—যা চেয়েছিলেন বিদ্যাসাগর? কে তুলে নেবে সেই তাঁর অসমাপ্ত কাজের ভার?সে ভার তোমাদের সবার, সে ভার আমাদের সবার।
জন্মভিটের ছবি
গান কোরাস:
আমরা করবো জয়,আমরা করবো জয় একদিন
শিল্পী- ড: ভূপেন হাজারিকা
সুর:- ড: ভূপেন হাজারিকা
গীতিকার : হেমাঙ্গ বিশ্বাস।
পিয়াস:
বিদ্যাসাগরের জীবনের ইতিহাস শুধু তাঁরই জীবনের ইতিহাস তো নয়, সে যেন একটা সমগ্র জাতির গড়ে উঠবার ইতিহাস।
দিবস:
আপনাদের একটা গল্প শোনাই।তখন বহুবিবাহ ছিল আর এক সামাজিক অভিশাপ।কৌলিন্য ধর্মের নামে এমন অরাজকতা সহ্য হয়নি বিদ্যাসাগরের। তাই বিধবাবিবাহ শেষ হতে না হতেই আরেক আন্দোলনে মেতে উঠলেন তিনি। “বহুবিবাহ ” রদ করা হোক্।
পিয়াস:
সেকথা বলার আগে একটা তালিকা শোনা যাক বরং।এক ভদ্রলোক পঞ্চান্ন বছর বয়সে বিয়ে করেছেন আশিটি।কিন্তু তাঁর তো অনেক বয়স। একটি আঠারো বছরের ছেলের একুশটি বিয়ে। একজনের বিয়ে চল্লিশটি, বয়স পঁয়ত্রিশ। আরো
মজা, একটি বারো বছরের ছেলের পাঁচ বৌ। এবং আরো মজা,একটি পাঁচ বছরের ছেলের দুটি বিয়ে।গ্রামে গ্রামে ঘুরে এই হিসেব তৈরি করলেন বিদ্যাসাগর।এরই নাম কৌলীন্য। এর নাম ধর্ম। এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার নাম যদি হয় পাপ, কে না চাইবে সে পাপ করতে? তবু বলি, খুব না কি শাস্ত্র মানি আমরা। শাস্ত্রে তো বলছে,মেয়েরা যেখানে পুজো পান, সেখানেই থাকেন দেবতা। এই নাকি সেই পুজোর নমুনা!
দিবস:
আবার শুরু হলো আন্দোলন। ঢেউ উঠল। ওই একই বছরে– ১৮৫৫, যখন বিধবাবিবাহের আন্দোলন চারদিকে। আইন করে বহুবিবাহ বন্ধ করা হোক, এই আবেদন পৌঁছল সরকারে।আবার সংগ্রহ হলো জন-স্বাক্ষর।
পিয়াস:
এবার কিন্তু অভীষ্ট সিদ্ধ হলো না।১৮৬৬তে আবার গেল আবেদন। আবারও ব্যর্থ হলো সে চেষ্টা।শেষপর্যন্ত আইন হোলো না।কিন্তু জিতে গেলেন বিদ্যাসাগর। আন্দোলনের পরোক্ষ ফল হোলো এই যে- সাহস বেড়ে গেল লোকের।কৌলীন্যপ্রথার নামে সাংঘাতিক চেহারাটা জেনে ফেললো সবাই। ভবিষ্যত ফল হোলো তাঁরা অনেকেই অস্বীকার করলেন বিবাহ দিতে।নিজের সন্তান, নিজের মেয়ে – এই বোধটাই আস্তে আস্তে বহুবিবাহকে নিশ্চিহ্ন করে দিল।আর আজ… এর ফল আমরা সকলেই জানি।
গান:
ঐ আসন তলে ,মাটির পরে লুটিয়ে রবো
(রবীন্দ্রসঙ্গীত)
দিবস:
ইংরেজশাসন পাকা হয়ে দেশে চেপে বসছে তখন। কিন্তুশুধু যে একটা বিদেশী শাসনে জড়িয়ে পড়ছে দেশের মানুষ,এটুকু জানালেই সে-যুগটাকে পুরো জানা যাবে না। সেইসঙ্গে দেশের সমাজ-ব্যবস্থায় আসছে একটা বড়ো পরিবর্তন, সেটাও লক্ষ করবার।
পিয়াস:
অবশ্য এ-দুই ব্যাপারে একের সঙ্গে অন্যের যে সম্পর্ক নেই,তা নয়। যুগটা সামন্তযুগ থেকে ধনিকযুগে একটু একটু করে সরে আসবার সময়। তার আমদানিও হলো পশ্চিম থেকেই। সমস্ত
সভ্যতার কেন্দ্র সরে আসছে গ্রাম থেকে শহরে। ‘মহানগরে যাও —নতুন জীবন চাও তো মহানগরে যাও’ রব উঠছে চারধারে।কুটিরশিল্প ভেঙে যাচ্ছে, নিজের গরজে তাকে ভেঙে দিচ্ছে
ইংরেজ। এগিয়ে আসছে যন্ত্রের দিন। সমাজের চেহারা ভিতরে-বাইরে পালাটাচ্ছে।
দিবস:
বদলটা সামান্য নয়। দেশের মধ্যে একটা নতুন ভাবনা জেগেছে, নানারকমের মানুষ উথলে উঠছে তার উত্তেজনায়।নতুন করে ভাবব। নতুন করে জানব। নতুন করে যাচিয়ে দেখব সমস্ত পৃথিবীকে। শিক্ষিত একদল মানুষের এই হলো
আকাঙ্ক্ষা। যুক্তি চাই। এতদিন যাকে নিঃসংশয়ে বিশ্বাস করেছি,এখন তাকে সন্দেহ। কেন করব বিশ্বাস? আগে যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে বলো। না যদি পার, বিশ্বাস করি না।
পিয়াস:
অতএব শুরু হলো ভাঙাগড়া। এক হাতে ভাঙা, অন্য হাতে গড়া। কী ভাঙব? মিথ্যে আচার, মিথ্যে সংস্কার। ভাঙব মোহ।যা আমাদের মানুষ হয়ে বাঁচতে দেবে না, ভেঙে ফেলব তাকে।
আর গড়ে তুলব সেই পৃথিবী, যেখানে কোনো গণ্ডি এসে মানুষকে বেঁধে দেবে না আর।
দিবস:
বিদ্যাসাগরের মাথায় এলো নানা রকম সমাজ সংস্কারের কল্পনা।এরকম চলতে পারে না।আমূল পরিবর্তন চাই সর্বত্র।
বীরসিংহ গ্রাম
গান:
ধন্য তুমি বিদ্যাসাগর
শিল্পী – ক্যালকাটা ক্যয়ার
সুর: কল্যান সেন বরাট
গীতিকার : শুভ দাশগুপ্ত।
পিয়াস:
বিদ্যাসাগরের প্রথম চাকরি হলো ফোর্ট উইলিয়ম কলেজে।কিন্তু এই শুরুতেই তাঁর শক্ত চরিত্র দেখে একটু হকচকিয়ে গেলেন কর্তৃপক্ষ। বিলেত থেকে যে সিভিলিয়ানরা আসতেন,এ-দেশের ভাষায় পরীক্ষা না দিয়ে তাঁদের উঁচু কাজ পাওয়া সম্ভব
ছিল না। ভালো বুঝে বিদ্যাসাগর মশাইকে করা হলো সেই পরীক্ষার পরীক্ষক। সঙ্গে সঙ্গে দেখা গেল প্রায় সব সাহেবই ব্যর্থ হয়ে দেশে ফিরছেন, পরীক্ষায় পাশ করা শক্ত হয়ে উঠল বড়ো।
কর্তারা বললেন, আঁটাআঁটি একটু কম করলে হয় না?
পিয়াস:
বিদ্যাসাগর সোজা ভাষায় জানালেন, না, আমাকে দিয়ে তা
হয় না। না হয় ছেড়ে দেব চাকরি, অন্যায়ের প্রশ্রয় দিতে পারব
না।
কবিতা:
এক যে ছিল বিদ্যাসাগর – কবি পূর্ণেন্দু পত্রী
দিবস:
এর কিছুদিন পর সংস্কৃত কলেজে নিয়ে আসা হলো তাঁকে।সংস্কৃত কলেজে বিদ্যাসাগর মশাই এলেন, আর সঙ্গে সঙ্গে কলেজে এল শৃঙ্খলা। এর আগে যেমন ছাত্রেরা তেমনি তাদের
মাস্টারমশাইরা, আপন আপন খুশিমতোই চলতেন। বাঁধাবাঁধি কোনো নিয়ম না থাকার মজা দু-হাতে লুটতেন তাঁরা। মুশকিল এই, বিদ্যাসাগর নিজে তাঁদের কাছে পড়েছেন। তাঁদের কী করে
শাসন করবেন তিনি?
পিয়াস:
কলেজের বারান্দায় চটি চটচট করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন অবিশ্রাম; একজন একজন করে অধ্যাপক ঢুকছেন দেরিতে আর অমনি বিদ্যাসাগর বলছেন, এই এলেন না কি?
জয়নারায়ণ তর্কপঞ্চানন মশাইকে আবার ওটুকুও বলতে পারতেন না কুণ্ঠায় । চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকতেন। শেষে ভদ্রলোক
নিজেই একদিন ফেটে পড়লেন : তুমি যে কিছু বল না বাপু,এতেই তো মুশকিল করলে। কথা বললে একটা জবাব দেওয়া যেত। আচ্ছা মরি বাঁচি, কাল থেকে সময়মতো আসবই।
দিবস
:
একজন অধ্যাপক ছেলেদের শাস্তি দিয়েছিলেন দাঁড় করিয়ে রেখে। এ-রকম শারীরিক কষ্ট দেওয়া মোটেই দেখতে পারতেন না বিদ্যাসাগর। ছেলেবেলার সনাতন পণ্ডিতের পাঠশালা মনে
পড়ে যায়। অধ্যাপক মশাইকে আড়ালে ডেকে বললেন, কী হে,তুমি যাত্রার দল খুলেছ নাকি? ছোকরাদের তাই তালিম দিচ্ছ? তুমি বুঝি দূতী সাজবে?ভারি লজ্জায় পড়ে গেলেন ভদ্রলোক।
পিয়াস:
একজনের হাতে বেত দেখে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ওটা কী জন্য হে?’ ‘ম্যাপ দেখাবার সুবিধা হয়।’ ‘হ্যাঁ, রথদেখা কলাবেচা দুই-ই হয়। ম্যাপও দেখানো হয়, সুযোগমতো ছেলেদের পিঠেও
পড়ে।’
গান :- অবিদ্যা কে বিদ্যা দিলে,অশিক্ষাতে শিক্ষা
শিল্পী : মান্না দে
দিবস:
কি মহান,কি বেদনার অন্তর্দাহ লেগে আছে মানুষটির গোটা জীবন জুড়ে।তাঁর চলা পথ এবং বলা কথা প্রতিটি মানুষের প্রতিদিনে বেঁচে থাকার পাথেয় হয়ে থাকবে।
পিয়াস:
যেন বলতে ইচ্ছে করে –
নবীন আগন্তুক ,
নবযুগ তব যাত্রার পথে চেয়ে আছে উৎসুক
কি বার্তা নিয়ে মর্ত্যে এসেছ তুমি
জীবন রঙ্গভূমি তোমার লাগিয়া পাতিয়াছে
কী আসন?
দিবস:
হ্যাঁ ,তাঁর জীবন বার্তা আমরা কি ভাবে গ্রহণ করবো ,তা-ই ঠিক করার দিন এসেছে আজ!
সমাপ্তি সঙ্গীত:
মাটির বুকে বন্দী যে জল লুকিয়ে থাকে (রবীন্দ্রসঙ্গীত )
এছাড়া কিছু গান কবিতার লিস্ট দিলাম।
ছড়ার গান :- বিদ্যাসাগর দয়ার সাগর লোকে তোমায় বলে
গীতিকার :- সনৎ সিংহ
কথা- শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
সুর- অনল চট্টোপাধ্যায়
গান:- তোমার অসীমে প্রাণ মন লয়ে(রবীন্দ্রসঙ্গীত)
কবি : দেবাশিস দণ্ড
আঞ্চলিক কবিতা: অ বিদ্যাসাগর মশাই
